Class | Order | Family |
---|---|---|
Reptilia | Squamata | Homalopsidae |
The snake consists of a broad head with smaller eyes. The projected upper jaw of the snake gives it a dog-face appearance. Position of the eye and nostril quite up on the head. A long dark line is present at the lateral part of the body starting from the eyes. The body of the snake is thick with highly-keeled scales. The dorsal color of the body is gray-brown with dark blotches. The ventral body of the body is white or cream with or without dark blotches.
সাপটির মাথা প্রশস্ত চোখ গুলো ছোট। সাপটির উপরের চোয়াল এটিকে কুকুরের মুখের ন্যায় চেহারা দিয়েছে। চোখ এবং নাকের অবস্থান মাথার বেশ উপরে। চোখ থেকে শুরু করে শরীরের পার্শ্বীয় অংশে একটি দীর্ঘ কালো রেখা থাকে। সাপটির শরীর মোটা এবং খসখসে আঁশযুক্ত। শরীরের পৃষ্ঠীয় রঙ ধূসর-বাদামী এবং কালো ছোপ ছোপ দাগ থাকে। পেটের দিক সাদা বা হালকা রঙের যেখানে গাঢ় ছোপ ছোপ দাগ থাকতে পারে বা নাও পারে।
The snake is nocturnal, but often active during the day. This species is commonly found throughout the coastal and estuarine areas of Bangladesh. The species is an active swimmer, can run fast on mud, and lives in crab holes or logs. The species is a Viviparous snake. The females give birth to 6-30 offspring during February to May. Dog-faced Water Snake is a mildly venomous reptile.
সাপটি নিশাচর। তবে প্রায়ই দিনের বেলা এদের সক্রিয় থাকতে দেখা যায়। এই প্রজাতিটি সাধারণত বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে এবং মোহনায় পাওয়া যায়। এ প্রজাতির সাপ দক্ষ সাঁতারু হয় এবং কাদার উপর দ্রুত চলতে পারে। এরা কাঁকড়ার গর্তে বা গাছের গুড়ির নিচে বাস করে। প্রজাতিটি জীবিত সন্তান প্রসব করে। স্ত্রী সাপ ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাসে 6-30টি সন্তানের জন্ম দেয়। সাপটি হালকা বিষাক্ত সরীসৃপ।
Coastal areas of Bangladesh, India, Myanmar, Thailand, Malaysia, and Indonesia.
বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল।
Sundarbans mangrove forests, Saint Martin’s Island, and the Bay of Bengal coast.
সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন, সেন্টমার্টিন দ্বীপ এবং বঙ্গোপসাগরের উপকূল।