Common Asian Toad

 কুনো ব্যাঙ

Duttaphrynus melanostictus  (Schneider, 1799) 
ClassOrderFamily
AmphiabiaAnuraBufonidae

Identification:

শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্যঃ

It is a large size toad. Body length is about 165 mm. The Head is broader than long and consist cornified bony or cranial ridges. The tympanum is distinct and about three-fourth of the eye. The parotid gland behind the eye is large and kidney shaped. The dorsal part of the body is yellowish brown to dark brown with many black spine-tipped warts. The ventral part is dull whitish-brown, with brown spots on chin and throat. The throat of the breeding male is light orange. Juvenile toads are gray or black or reddish-brown above. Finger and toe tips are rounded without discs.

এটি বড় আকারের একটি কুনো ব্যাঙ। শরীরের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬৫ মিমি। মাথাটি লম্বার চেয়ে চওড়া এবং cranial ridge নিয়ে গঠিত। কান (Tympanum) স্পষ্ট এবং চোখের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ। চোখের পিছনের প্যারোটিড গ্রন্থিটি বড় এবং শিমের বিচি বা বৃক্ক আকৃতির। শরীরের পৃষ্ঠীয় অংশটি হলদে বাদামী থেকে গাঢ় বাদামী বর্ণের হয় এবং অনেকগুলি কালো সূচালো আঁচিল থাকে। পেটের অংশটি ফ্যাকাশে সাদা-বাদামী, চিবুক এবং গলায় বাদামী দাগ রয়েছে। প্রজনন ঋতুতে পুরুষের গলা হালকা কমলা রঙের হয়। বাচ্চা কুনো ব্যাঙের উপরের অংশ ধূসর বা কালো থেকে লালচে-বাদামী হতে পারে । সামনের ও পিছের পায়ের আঙুলের শীর্ষ গুলো গোলাকার এবং গেছো ব্যাঙের মতো ডিস্ক থাকে না। 

Comments:

মন্তব্যঃ

Duttaphrynus melanostictus is highly adaptable and inhabits almost all types of habitats, including in and around human settlement and forest. It is nocturnal and crepuscular and usually feeds on insects. They breed through the year in favorable condition, but typically from May to August. They also breed in winter. Furthermore, they go for hibernation only during extremely cold weather. 



Duttaphrynus melanostictus অত্যন্ত অভিযোজনযোগ্য এবং মানুষের বসতি এবং বনের আশেপাশে সহ প্রায় সব ধরনের আবাসস্থলে বাস করতে পারে। এটি রাতে এবং সন্ধ্যা বেলায় সক্রিয় থাকে এবং সাধারণত পোকামাকড় খায়। এরা সারা বছর অনুকূল পরিবেশে বংশবৃদ্ধি করতে পারে। তবে সাধারণত মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত প্রজননে অংশ গ্রহণ করে। এরা শীতকালেও বংশবৃদ্ধি করে। এরা শুধুমাত্র অত্যন্ত ঠান্ডা আবহাওয়ার সময় শীতনিদ্রা যায়।

Global Distribution:

বৈশ্বিক বিস্তৃতিঃ

Bangladesh, Pakistan, Nepal, India, Sri Lanka, Southern China, Myanmar, Laos, Vietnam, Thailand, Cambodia, Malaysia, Singapore and Indonesia.

বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, ভারত, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ চীন, মায়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং ইন্দোনেশিয়া।

Local Distribution:

আঞ্চলিক বিস্তৃতিঃ


It is very common species in Bangladesh and found all over the country. 

এটি বাংলাদেশে খুবই সাধারণ প্রজাতি এবং সারা দেশে পাওয়া যায়।

Reference: